তোমাতে এই আমি কেন যে,হারাই?
নিজেকে তোমার সাথে কেন যে জড়াই?
এখন শুধুই মনে হয়, আমরা তো আমরাই।
তোমাতে বিমুগ্ধ, মোহিত কেন আমি?
সেটা জানে একমাত্র, আমার অন্তর্যামী।
জানি না তো কেন তুমি থাকো ভাবনায়,
সারা দিবস জুড়ে থাকো আমার কল্পনায়।
কোথায় তুমি, কোথায় আমি, ছিলেম কোথা দু'জন,
দুটি মন আজ এক হলো,
এর নেই তো কোন কারন।
তুমি আমার,শুধুই আমার ভাবতে ভালো লাগে,
কেন আমি পাইনি তোমায়, আরো ক' যুগ আগে?
তুমি আমার সকল চাওয়া সকল সুখের পরশ,
এই তুমি যে শ্রেষ্ঠ তুমি,সবার চেয়ে সরস।
তোমার মায়ায় মোহিত আমি, চাই না কিছু আর,
তোমার চেয়ে দামী চাই না কোন উপহার।
তোমায় আমি চাই যে পেতে সদা সর্বক্ষণ,
উজার করে দিতে চাই যে,আমার পোড়ামন।
ভালোবাসা দিতে তুমি করো না কার্পন্য,
তোমার ভালোবাসা পেয়ে হবো যে আমি ধন্য।
এমন কিছু লিখতে চাইনা যদ্দারা সমাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।আমি তরিক্বতের মানুষ তাই লেখায় এই বিষয়টি প্রাধান্য পাবে এটাই স্বাভাবিক,আমার উপলব্ধি থেকে লিখে যাবো ভুল আমার হতেই পারে তাই লেখার সঠিকতা নির্ধারণ এবং গ্রহণ, বর্জন করা পাঠকদের নিজস্ব জ্ঞান বিবেচনার এখতিয়ারে পরবে। ধন্যবাদ
সোমবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৮
তোমার আমি
কে তুমি
কে তুমি?
কে তুমি যাকে আমি এক দেখাতেই শত জনম চিনি?
কে তুমি যাকে এক পলক দেখলে শত জনমের আত্মতৃপ্তি পাই আমি?
কে তুমি দিবা রাতি যার স্মরণে রত থাকি আমি?
কে তুমি যার মাঝে নিজের কোন পার্থক্য খুঁজে পাইনা আমি?
কে তুমি যার কথার ফুলছড়িতে আমার বিরান তপ্ত মরুভুমি হমদয়ে সঞ্চার হয় পানি?
কে তুমি যার বাকচিত্তে হৃদয়ে হৃদয় মিশে আন্দোলিত হই আমি?
কে তুমি যার ভালবাসার উষ্ণ আবেশে হারিয়ে যাই আমি?
কে তুমি যার আবেশ মাখানো স্নিগ্ধ প্রেমে সর্গের সুখ পাই আমি?
কে তুমি যার মুক্ত ঝড়া হাসি দেখলে শত যান্ত্রনায় হাসি আমি?
কে তুমি যাকে খুশি করার জন্য বাস্তব কবিতা লিখি আমি?
কে তুমি যার নয়নাবরণের উৎকৃষ্ট আকুতিতে সর্গীয় প্রেম খুজে পাই আমি?
কে তুমি যার স্নিগ্ধ প্রেমময় বাহুতে হারিয়ে যেতে চাই আমি?
কে তুমি যাকে এক মুহুর্ত না দেখলে থাকতে পারিনা আমি?
কে তুমি যার আলতো ছোয়ার উষ্ণ পরশে বিলিন হতে চাই অামি?
কে তুমি যাকে একটু সুখের পরশ দিতে শত নত হই আমি?
কে তুমি আমি জানি এই তুমি সেই তুমি যাহা নিজে আমি।।
চল সুলতানা এক নতুন সর্গীয় প্রেমের ভুবন রচনা করি তুমি আর আমি।
যেখানে থাকবে না কোন ক্লেশ,ক্লান্তি,থাকবো শুধু তুমি আর আমি।।