------------কেন
(লেখক --সৈয়দ মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান সাজু শাহ্)
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
কোরানেতে আছে লেখা সাফ আর জ্ঞানীর ভাসায়-
এইখানে না দেখিলে খোদাকে অন্ধ রহিবে সেথায়
তাই ভাবিয়া অস্থির, ভবের মায়ায় রয়েছি ঢুবে
কিসের আশায় দেখিতে তাহারে আমি করি কি উপায়?
ঘুরিয়া দেখিলাম সব অনুষ্ঠানমালা বেহেশতের আশায়, গুপ্ত রাখিয়া কয় তারে দেখা নাহি যায়,
দেখা যদি নাহি যায় কালামে পাকে কি কয় তবে দেখিতে তাহায়? আসলে জানেনা তারা দেখার উপায়।
ফুলতো সবাই দেখি গন্ধ আসে নাসিকায়
দেখতে ক'জন পাই?
দেখা যায়, দেখার দিব্য চক্ষু তো নাই!
ওদের কি সাধ্য আছে এ বিদ্যা শিখায়?
চক্ষু বন্ধ করিয়া ভাবিয়া দেখি প্রায়
দিক দিগন্তে রুপের খেলা কোন রুপে সাঁই
নিজ তনে ভাসছে রুপ খুঁজি তারে সদাই,
যেই জ্ঞানে অধরায় ধরা সেই জ্ঞানতো নাই।
ত্রি নয়নে বদ্ধ তালা আন্দাজে হাতরাই।
রসিক সাঁই দয়াময় নিরাকারে থাকিয়া আকারে নিলো ঠাঁই, ক্ষুদ্র জ্ঞানে কহে দিব্য জ্ঞান বীণা তাহায় দর্শন পাথেয় নাই।।
ভেদ করিতে পর্দা হাজার দিব্য জ্ঞানীর দরকার তাইতো ভোলা মনটা গেলো ভান্ডারীয়ায়,
মেলেনা সেই রুপ যথায় তথায়,যদি মিলে -
তাহার কৃপায়,
মুর্শিদ রুপ করলে হেলা সেই রুপ মিলিবে কোথায়?
ধ্যান সালাতে রুপের নীশান সঙ্গ করতে তাই
মুর্শিদ বরযখ বীণে উপায় তো আর নাই,
দয়াল ভান্ডারী মাওলা আমার সেই রুপ বিলায়
তাইতো সাজু শাহ্ নীশান করেছে ভন্ডারী মাওলায়।।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন